• তারিখ ও সময়
  • গোপনীয়তা এবং নীতি
বুধবার, মার্চ ২৯, ২০২৩
দলিত ভয়েস ২৪.কম
  • |
  • সারা বাংলা
  • স্থানীয়
  • জাতীয়
    • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • দলিত আন্দোলন
  • জলবায়ু ও পরিবেশ
  • সফল উদ্যোক্তা
  • অন্যান্য
    • আদিবাসী ও দলিত
    • আলোকিত জীবন
    • সংগঠন সংবাদ
    • এক পলকে
    • স্বাস্থ্য
    • রান্নাঘর
    • সম্পাদকীয়
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ফিচার
    • নারী ও শিশু
    • চাকুরী
      • সরকারি চাকুরী
      • বেসরকারি চাকুরী
No Result
View All Result
  • |
  • সারা বাংলা
  • স্থানীয়
  • জাতীয়
    • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • দলিত আন্দোলন
  • জলবায়ু ও পরিবেশ
  • সফল উদ্যোক্তা
  • অন্যান্য
    • আদিবাসী ও দলিত
    • আলোকিত জীবন
    • সংগঠন সংবাদ
    • এক পলকে
    • স্বাস্থ্য
    • রান্নাঘর
    • সম্পাদকীয়
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ফিচার
    • নারী ও শিশু
    • চাকুরী
      • সরকারি চাকুরী
      • বেসরকারি চাকুরী
No Result
View All Result
দলিত ভয়েস ২৪.কম
No Result
View All Result

আজও কাঁদে মানবতা, পরিচয় গোপন করে চলে পড়ালেখা

আসাফুর রহমান কাজল by আসাফুর রহমান কাজল
সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২২
in আদিবাসী ও দলিত, ফিচার নিউজ, সম্পাদকীয়, সর্বশেষ সংবাদ, সারা বাংলা, স্থানীয় সংবাদ
0
আজও কাঁদে মানবতা, পরিচয় গোপন করে চলে পড়ালেখা
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

কেশবপুর থেকে ফিরে: “বাজারে আমাগের চা’র কাপ আলাদা। রং দেয়া, কোনা ভাঙ্গা, ডান্টি ছাড়া চা’র কাপ আমাগে জন্যি। আর ভাল চা’র কাপ তাগের জন্যি” রংচটা ছেঁড়া লুঙ্গি দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে কথাগুলো বলছিলেন কেশবপুরের সাগরদাঁড়ী ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের প্রভাস দাস।

সভ্যতার ক্রমবিকাশে আমাদের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হলেও মানসিক উন্নতি আজও থমকে আছে। পদে পদে লাঞ্চনার শিকার হচ্ছে দলিত কমিউনিটি অধ্যুষিত এলাকার মানুষ। সমাজে বৈষম্য যেন পিছু ছাড়ছে না, অস্পৃশ্যতা যেন তাদের আজন্ম পাপ। দলিত, হরিজন বা অন্ত্যজ যে নামেই ডাকা হোক না কেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে তা অভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে তা হচ্ছে এরা অস্পৃশ্য; অচ্ছ্যুৎ, ঘৃণ্য এবং সমাজের অন্যান্য জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এদের ওঠাবসা নেই। অর্থাৎ সমাজের একশ্রেণীর মানুষ এদের প্রতি বৈষম্য সৃষ্টি করেই চলেছে। এই লাঞ্চিত-বঞ্চিত এবং দলিত মানুষগুলো হচ্ছে হরিজন, ঋষি, শব্দকর, বেদে, তৈলী, হাজাম, দাই, ধোপা, মানতা, চন্ডাল, মুচী, ডোম, চাড়াল, রবিদাস, রুহীদাস, বেহারা, মেছো কৈর্বত, জলদাস, নিকারী ইত্যাদি।

দলিত এর আভিধানিক অর্থ মর্দিত (পদদলিত), দমিত, শাসিত এবং নিপীড়িত। এরা শোষিত, নির্যাতিত এবং বংশ পরমপরায় বিচ্ছিন্ন। এই জনগোষ্ঠীর নতুন প্রজন্ম পৈতৃক কাজ-কর্মকে প্রাধান্য দিয়ে যুগ যুগ ধরে আঁকড়ে রেখেছে। যুগের পরিবর্তনের সাথে তাদের কোন পরিবর্তন আসছে না। দলিত সম্প্রদায়ের সস্তানেরা অর্থের ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার অভাবে তাদের পৈতৃক পেশায় নিয়োজিত থাকতে বাধ্য হচ্ছে। যার ফলে দলিত সস্তানেরা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে না এবং উন্নত জীবন যাত্রা হতে বঞ্চিত হচ্ছে। বর্তমান সরকার প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা সত্তেও দলিতদের সন্তানের স্কুলমুখী হওয়ার প্রবণতা অনেকাংশে কম। স্কুলের উপকরণের মূল্য, পোশাকের খরচ, টিউশন ফিস’সহ যাবতীয় খরচ পরিবারের পক্ষে বহন করা কষ্টসাধ্য। একদিকে এই বাড়তি খরচ কমাতে এবং পাশাপাশি পরিবারের জন্য অতিরিক্ত আয়ের আশায় স্কুলগামী সন্তানকে নামিয়ে দিতে বাধ্য হয় শিশুশ্রমে। ফলে বংশ পরম্পরায় তারা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আর কিছু দলিত শিশু, যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাচ্ছে, তাদের বসতে হচ্ছে পেছনের বেঞ্চে, শুনতে হচ্ছে গাল-মন্দ।
কথা হলো কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ী ইউনিয়নের কাঁস্তা গ্রামের এইচএসসি ১ম বর্ষে পড়ুয়া নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যুবকের সাথে। তিনি জানান, আমরা দলিত বলে গ্রামের কাছে স্কুল কলেজে পড়তে অনেক অসুবিধায় পড়তে হয়, অন্যরা মুচি-মেথরের বাচ্চা বলে গালি দেয়। আমাদের সাথে কেউ মিশতে-খেলতে চায় না, বন্ধুত্ব করে না, তাই পরিচয় গোপন রেখে দূরের স্কুল কলেজে পড়ি।”

স্বাস্থ্য সচেতনতায়ও পিঁছিয়ে আছে দলিত কমিউনিটির মানুসগুলো। একই ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া, কাঁস্তা, বাড়ইহাটি, ধর্মপুর, চিংড়া গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, বেশিরভাগ বাড়িতে নেই সুপেয় পানি, নেই স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানার ব্যবস্থা। খোলা জায়গায় বা বসত বাড়ির কাছে অস্থায়ী ভাবে নির্মান করা হয়েছে পায়খানা, তাতে নেই হাত ধোঁয়ার জন্য সাবান বা ছাইয়ের ব্যবস্থা। একদিকে সুপেয় পানির অভাব অন্যদিকে স্বস্থ্যঝুঁকি, অপুষ্টতা সব মিলিয়ে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে উচ্চতর অবস্থায় অবস্থান করছে এখানকার শিশু ও নারী। কমিউনিটির শিশুরা অপুষ্টির সাথে নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, আমাশয়, চর্মরোগ, হাপানীসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পাশাপাশি স্যানিটেশনের অভাবে নারীদের ভূগতে হচ্ছে যৌন সংক্রান্ত নানা রোগে। এছাড়া দেশিয় মদ, গাঁজা, ডান্টি, বিড়িসহ নানা মাদকে আসক্ত হচ্ছে এলাকার পুরুষেরা। ফলে যক্ষা, কিডনি-লিভার ইনফেকশন, ক্যন্সার, আলসারের মত রোগের প্রবনতা বাড়ছে পুরুষ ও নারীদের মধ্যে। জানা যায়, গ্রামগুলোতে অধিকাংশ মানুষ পুকুর ও অগভীর নলকুপের উপর নির্ভরশীল। বেশিরভাগ টিউবয়েলের পানি আয়রণযুক্ত। হাট-বাজার, ড্রেন, রাস্তা, অফিস-আদালত, টয়লেট পরিস্কার রাখেন যারা তাদের এলাকা পরিস্কারে নেই কোন সরকারি বা বেসরকারী উদ্যোগ।
হাতের ঘাঁ-পাচড়া চুলকাতে চুলকাতে বাঁশবাড়িয়া গ্রামের নেতো দাসী বলেন, প্রতিবন্দি ছাওয়াল, ছোট থাকতি বিদবা হইছি। আইজও কোন ভাতার কাড পাইনি। কাড চাইতে গেলে ৩/৪ হাজার টাকা চায়, টাকা যারা দিছে তারা কাড পাইছে। অসুস্থ ছাওয়াল মাঝে মাঝে জুতা সেলাই করে, তাতে সংসার চলে না, তাই আমি মানুষের দুয়ারে চাইতে যাই। তিন বেলা খাইতে পারি না, ছাওয়ালরে ডাক্তর দেখাবো কি দিয়ে”।

আজও দলিত সমাজে কন্যা সন্তান যেন পারিবারিক বোঝা আর ছেলেরা ভবিষ্যতের কর্নধার। মহামারি আকারে ধারণ করেছে বাল্য বিবাহ। প্রতিটি দলিত কমিউনিটিতে মেয়েদের আঠরো বা ষোলর আগেই বসতে হয় বিয়ের পিঁড়িতে। অনেকে যদিওবা কলেজে ভর্তী হয়ে যায়, বিয়ের পর পারিবারিক চাপে বিসর্জন দিতে হয় অন্তরের লালিত স্বপ্নেকে। বই খাতা ছেড়ে বসে যেতে হয় সংসার চালনার ফর্দ হাতে স্বল্প তেল নুনে সংসার চালনার পাঠ শিখতে। নিম্ন চিন্তাধারা ও মানসিকতা যেন যেকে বসেছে। মেয়েকে খাইয়ে পড়িয়ে বড় করতে খরচ, তারপর লেখাপড়ার খরচ, যেন নুন আনতে পানতা ফুরায় সংসারে বাড়ে অতিরিক্ত চাপ। তারা মনে করে মেয়েদের জন্য এই অতিরিক্ত ব্যায় ভবিষ্যতের পুঁজির খাতায় শুন্য। তাই লেখাপড়ার খরচ বাঁচিয়ে মেয়েদের বিয়েতে আগ্রহি তারা, এছাড়া বিয়েতে যৌতুকের অর্থ যোগান দিতেও লেখাপড়া ছাড়িয়ে বাল্য বিয়ের দিকে ঝুঁকছে পরিবার। মেয়েদের নিরাপত্তার সমস্যাতো রয়েছেই। বাল্য বিয়ের কারনে স্বাস্থ্য হানি, অল্প বয়সে গর্ভধারণ, পারিবারিক অশান্তিসহ নানা কারণে দেখা দেয় বিবাহ বিচ্ছেদ, পারিবারিক কলহ। ফের বোঝা হয়ে ফিরে আসতে হয় বাপ-ভাইয়ের সংসারে। সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়ে সেখানেও টিকতে না পেরে অনেক মেয়ে বেছে নেয় আত্নহননের পথ। অল্প বয়সে গর্ভধারনের কারনে গর্ভকালিন জটিলতার কারনে অকালে হারাতে হচ্ছে অনেক মা ও শিশুর প্রাণ।
বাল্য বিয়ের ভুক্তভোগী বাঁশবাড়িয়া গ্রামের চন্দনা দাস বলেন, জেএসসি ও এসএসসি পরিক্ষায় এ গ্রেড পাইছিলাম, তারপর বিয়ে হয়ে গেল। স্বামীকে অনেক বলেচি কিন্তু পরিবার মত দেয়নি। নিজি নার্স হতি পারিনি, ইচ্ছে আছে, ছেলেডারে অনেক লেখাপড়া করাবো, ডাক্তার বানাবো।”

সমাজে বৈষম্যের কারনে কোন উন্নয়নমূলক কাজে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ হচ্ছে বাধাগ্রস্থ। আজও বাজারে বা স্কুল কলেজে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কোন কমিটিতে রাখা হয় না তাদের। বাজারে দোকান দেওয়াতে বাধা, ওই দোকান থেকে কেনাকাটা করতে নিষেধ করাসহ নানামুখি সমস্যায় পড়তে হয় দলিতদের। এছাড়া জাত পাতের অন্তরকোন্দলের কারনে এই বৈষম্য আরো বেগবান হচ্ছে। আজও পূজোতে প্রতিমা দেখতে হয় দূর থেকে, নিচু জাত বলে মন্দিরে প্রবেশের সীমানা পেরোনো মানে পরের জন্মে কুকুর বিড়াল হয়ে জন্ম নেওয়া। ব্রাক্ষ্মন ঠাকুরদের ছায়া মাড়িয়ে গেলে তো ইহকাল পরকাল সব শেষ। নিজ এলাকায় ছোট মন্দির করলেও জোটেনা পূজারি ও প্রতিমা। এদের কোন ধর্মীয় কাজে আসতে চায় না কোন ব্রাক্ষ্মন পুরোহিত।

শুধুমাত্র দলিত জনগোষ্ঠির মানুষ হওয়ার কারণে চিতা থেকে মরদেহ ফেলে দিয়েছে উচ্চ বংশীয়রা। মরদেহ’র কোন জাত আছে কিনা, আমার জানা নেই। আমরা এইসব অবহেলিত দলিত জনগোষ্ঠির মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের এসডিজি বাস্তবায়নের মুল সুরই রয়েছে, ‘কাউকে পিছনে ফেলে নয়’। এখন সময় এসছে এসব মানুষকে নিয়ে ভাববার। বলছিলেন, বেসকারি উন্নয়ন সংস্থা পরিত্রাণ এর নির্বাহী পরিচালক মিলন দাস। তিনি আরও বলেন, পরিত্রাণ ‘মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন’ এবং ইউকেএইড’র আর্থিক সহায়তায় কেশবপুরে অঞ্চলের দলিতদের নিয়ে কাজ করছে। এছাড়াও পরিত্রাণ বাংলাদেশের সকল দলিত মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

দলিতদের মুক্তির আন্দোলন বাংলাদেশ দলিত পরিষদের (বিডিপি) কেশবপুর উপজেলা কমিটির সভাপতি সুজন দাস বলেন, জন্মের পর থেকে আমরা সমাজপতি, উচ্চবর্ণ এবং প্রভাবশালীদের কাছে লাঞ্চিত হচ্ছি। আমাদের দেখার কেউ নেই। লাঞ্চনা-বঞ্চনা আমাদের নিত্য সঙ্গি। সভ্যতার এ যুগেও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সকল স্থানে আমরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছি।

বাংলাদেশ দলিত পরিষদ (বিডিপি) এর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি উদয় দাস জানান, আমরা জন্ম থেকেই জ্বলছি। বৈষম্য মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ‘বৈষম্য নিরোধ আইন’ এখন সময়ের দাবী। স্বাধীন দেশে আজও দলিত শ্রেণীর মানুষ স্বাধীনভাবে চলতে, বলতে বা কোন কাজ করতে পারে না। দেশের দলিত জনগোষ্ঠির মুক্তির একমাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ দলিত পরিষদ। আর তাই দেশের ৫৪টি জেলায় দলিত পরিষদ গঠন করে আমরা দলিতদের অধিকার আদায়ে কাজ করছি।

(267)

Print Friendly, PDF & Email
আসাফুর রহমান কাজল

আসাফুর রহমান কাজল

সাথে থাকুন

  • 2.1k Fans
  • 55.5k Followers
  • 189k Subscribers

সাম্প্রতিক খবর

প্রতিশ্রুতি পুরনে বদ্ধপরিকর কাউন্সিলর তবে কার্ড, ভাতা আত্মীয়করণের অভিযোগ

প্রতিশ্রুতি পুরনে বদ্ধপরিকর কাউন্সিলর তবে কার্ড, ভাতা আত্মীয়করণের অভিযোগ

মার্চ ২৮, ২০২৩
রূপসায় প্রতিপক্ষের হামলায় কলেজ ছাত্র আহত

রূপসায় প্রতিপক্ষের হামলায় কলেজ ছাত্র আহত

মার্চ ২৮, ২০২৩
জেলা পুলিশ সুপারকে অভিনন্দন জানালেন কলারোয়া পুলিশিং ফোরামের সভাপতি-সম্পাদক

কলারোয়ায় যুদ্ধকালিন কমান্ডার মোসলেম উদ্দীনের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত

মার্চ ২৮, ২০২৩
জেলা পুলিশ সুপারকে অভিনন্দন জানালেন কলারোয়া পুলিশিং ফোরামের সভাপতি-সম্পাদক

জেলা পুলিশ সুপারকে অভিনন্দন জানালেন কলারোয়া পুলিশিং ফোরামের সভাপতি-সম্পাদক

মার্চ ২৮, ২০২৩
দলিত ভয়েস ২৪.কম

জনপ্রিয় সংবাদপত্র

● বিডি নিউজ
● প্রথম আলো
● বিবিসি বাংলা
● ঢাকা ট্রিবিউন
● কালেরকণ্ঠ

প্রয়োজনীয় নম্বর

● থানা
● এম্বুলেন্স
● হাসপাতাল
● ফায়ার সার্ভিস
● এনজিও

সংবাদ সংরক্ষণ

  • সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • গোপনীয়তা এবং নীতি
  • যোগাযোগ

উদ্বোধক: আ.আ.ফ.ম আরেফিন সিদ্দীক | প্রকাশক : মিলন দাস | সম্পাদক: মোঃ রবিউল ইসলাম | বার্তা সম্পাদক: হাবিবা খাতুন
ঠিকানা: লক্ষণপুর, সুভাষীনি, তালা, সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ | ইমেল: news@dalitvoice24.com, bdbangali@gmail.com । ফোন: 01865-083500/01720-587108
© ২০১৫–২০২১ সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত । - পরিত্রাণ’র একটি প্রতিষ্ঠান .

No Result
View All Result
  • সারা বাংলা
  • জাতীয় সংবাদ
  • স্থানীয় সংবাদ
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক সংবাদ
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • দলিত আন্দোলন
  • জলবায়ু ও পরিবেশ
  • আলোকিত জীবন
  • কৃষি ও শিল্প
  • নারী ও শিশু
  • বন্দর
  • ব্যাংক, বীমা
  • মানবাধিকার
  • রান্নাঘর
  • লাইফস্টাইল
  • শিক্ষা
  • সংগঠন সংবাদ
  • সফল উদ্যোক্তা
  • স্বাস্থ্য

উদ্বোধক: আ.আ.ফ.ম আরেফিন সিদ্দীক | প্রকাশক : মিলন দাস | সম্পাদক: মোঃ রবিউল ইসলাম | বার্তা সম্পাদক: হাবিবা খাতুন
ঠিকানা: লক্ষণপুর, সুভাষীনি, তালা, সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ | ইমেল: news@dalitvoice24.com, bdbangali@gmail.com । ফোন: 01865-083500/01720-587108
© ২০১৫–২০২১ সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত । - পরিত্রাণ’র একটি প্রতিষ্ঠান .

Login to your account below

Forgotten Password?

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In