সকালে, ঢাকেশ্বরী মন্দিরে চন্ডীপাঠের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় এর আনুষ্ঠানিকতা। ঘট স্থাপনের মাধ্যমে একটি বিশেষ পূজাও করা হয়। এছাড়া নাচ আর গানে আহবান করা হয় দেবীকে। সিরাজগঞ্জে শ্রী শ্রী মহাপ্রভুর আখরার সামনে প্রদীপ প্রজ্জলন ও চন্ডীপাঠের আয়োজন করে, পূজা উদযাপন পরিষদ। পরে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। এছাড়া সন্ধ্যায় গীতাপাঠ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিবছর শরৎকালে হিমালয়ের কৈলাশ ছেড়ে দেবী দুর্গা মর্ত্যে আসেন ভক্তদের কল্যাণ সাধণে। সঙ্গে নিয়ে আসেন সন্তান গণেশ, কার্ত্তিক, লক্ষী আর সরস্বতীকে।
(12)