প্রথমে স্বাগতিক যুবাদের করা ৮ উইকেটে ২৪৬ রানের জবাবে ১১ বল আগে ১৪৯ রানে গুটিয়ে যায় ইংলিশ যুবারা।
এই দলটাই দু বছর আগে তৃতীয় স্থানে থেকে যুব বিশ্বকাপের দশম আসর শেষ করেছিল। সেই ইংল্যান্ডকে নিজেদের শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে রীতিমত ছেলেখেলায় পরিনত করলো বাংলাদেশ।
মূল আসরের আগে প্রতিপক্ষের জন্য কি দিয়ে রাখলো সতর্ক বার্তা?
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৯১ রানে টপ অর্ডারের ৫ ব্যাটসম্যানকে হারিয়েছিল মেহেদী মিরাজের দল। কিন্তু তারপরও ৮ উইকেটে ২৪৬ রান উঠলো মিডল আর্ডার আর টেল এন্ডারদের দৃঢ়তায়।
শফিউল হায়াতের ৬৮ আর মোহাম্মদ শফিউদ্দিনের হার না মানা ৩৫ বলে ঝড়ো ৪৬ এ চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় স্বাগতিক যুবারা।
ব্যাট করতে নেমে কোর রান যোগ না হতেই তিন উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ে ইংল্যান্ড। সেই ধ্বস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি ইংলিশ যুবারা।
অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ আর মেহেদী হাসান রানার বোলিং তোপে ১৪৯ রানে অলআউট হয় দলটি। দুজই নেন তিনটি করে উইকেট।
নিজেদের বিশ্বকাপ শুরুর মাত্র দু দিন আগে এমন জয় আত্মবিশ্বাস আরো বাড়িয়ে দিল দাবী কোচের।
বুধবার এ মাঠেই বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকাপর বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে পর্দা উঠবে একাদশ যুব বিশ্বকাপের।
(3)