মৎস্য বিভাগ বলছে, নিষেধাজ্ঞা না মেনে মা ইলিশ ও জাটকা ধরা, জেলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াসহ নানা কারণেই এমন দুরবস্থা।
দিনভর রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে জাল বেয়ে মেলে মাত্র ২/৪টি ইলিশ। যা বিক্রি হয় দেড়শ থেকে ৫শ টাকায়। এতে বেলাল খলিফার ৫ জনের সংসারের টানাটানি থেকে মুক্তি মেলেনা।
বেলাল খলিফার মতো প্রায় একই অবস্থা ঝালকাঠির সব জেলেদের। ভরা মৌসুমেও ইলিশ ধরা পড়ছে না জেলার সুগন্ধা বিষখালী নদীতে। এতে জেলার অন্তত সাড়ে চার হাজার জেলে পড়েছেন বিপাকে। জাল কিনতে নেয়া ঋণের জালেই জড়িয়ে পড়েছেন নিজেরা। এখন পরিবার পরিজন নিয়ে চরম হতাশায় দিন কাটছে তাদের।
নদীতে ইলিশ না পেয়ে কোন মতে খালে বিলে মাছ ধরে দিনাতিপাত করছেন জেলেরা।
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ ও জাটকা ধরা, জেলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াসহ বেশ কিছু কারনেই এই দুরবস্থা, জানিয়েছে মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা।
ইলিশের দেশে ইলিশ ক্রমেই অধরা হয়ে যাওয়ায় পুরনো পেশা নিয়েই অনেকটা বিপন্ন জেলেরা।
(1)