জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে ডুমুরিয়া উপজেলা ও খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের খর্ণিয়ার ভদ্রা নদীর ওপর দুই’শ মিটার বিস্তৃত সেতুটি নির্মাণ হয়। এতে সমগ্র দক্ষিনাঞ্চল জুড়েই যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা হয় ওঠে সহজ। কিন্তু পারাপারের ক্ষেত্রে বাস-ট্রাকসহ প্রায় সকল যানবাহনের বিভিন্ন হারে টাকা (টোল) সরবরাহ করতে হত। আর এই টোল আদায় নিয়েই সব মানুষের মাঝে খর্ণিয়া সেতু ছিল আলোচিত। অবশেষে গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার পর থেকে বাংলাদেশ সড়ক ও জনপদ বিভাগের পক্ষ থেকে সেতুটি উন্মুক্ত করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোঃ মামুন কায়ছার জানান, সেতুটি নির্মানের পর থেকেই দরপত্রের মাধ্যমে ইজারা দেওয়া হত। গত বছর এক কোটি পয়ত্রিশ লাখ টাকার বিনিময়ে ইজারা দেওয়া হয়েছিল। এখন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ’র সিন্ধান্ত অনুযায়ী সেতুটি পারাপারের ক্ষেত্রে আর কোন টোল আদায় হবে না। সকল যানবাহন উন্মুক্ত ভাবে চলাচল করবে।
-আ: লতিফ মোড়ল, ডুমুরিয়া, খুলনা
(2)