একই সাথে, বিদেশী দুই নাগরিক, ব্লগার ও প্রকাশক হত্যাকান্ড নিয়েও ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সরকারের সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত আছে বলে ইইউ প্রতিনিধিদের জানানো হয় ইআরডির পক্ষ থেকে। আলোচনায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন সুশাসন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং অভিবাসন বিষয়কেও গুরুত্ব দিয়েছে।
সভায় মোট আটটি সেশনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে অর্থনৈতিক বিষয়ে একটি প্রতিবেদনও উপস্থাপন করা হয় সভায়।
(1)