কেশবপুরে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদার দাবীতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লুট-পাটের ঘটনা ঘটেছে।
কেশবপুর থানার অফিসার ইসচার্জ বরাবর লিখিত অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার চিংড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলামের পুত্র উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কাজী মুজাহীদুল ইসলাম পান্নার নিকট আনুমানিক একমাস পূর্বে বাজিতপুর গ্রামের একাধিক মামলার আসামী কওছার মোড়লের ছেলে নজরুল ইসলাম ও একই গ্রামের আবুল হোসেন আবুর ছেলে পলাশ ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভিতি ও হুমকী প্রদান করে আসছে।
এমনকি কাজী মুজাহীদুল ইসলাম পান্নার কেশবপুর শহরের কাজী ফ্যাশান হাউজ বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হুমকী প্রদর্শন অব্যহত রাখে। গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে নজরুল, পলাশ ও অজ্ঞাতনামা আরো দুইজন কাজী ফ্যাশান হাউজের কর্মচারী উদয় দাসকে অস্ত্রেরে মুখে জিম্মি করে প্রতিষ্ঠানের ড্রয়রে থাকা নগদ ৫৪ হাজার টাকা, ১০টি লেদার জ্যাকেট ও ৫০টি সোয়েটারসহ ২ লাখ ২৪ হাজার টাকার মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়।
এব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ শহিদুল ইসলামের ০১৭১৩-৩৭৪১৬৬ নং মোবাইলে বার বার রিং করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
-এস আর সাঈদ, কেশবপুর, যশোর
(2)