হাসানপুর মুক্তিযোদ্ধা কারিগরি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠানের সম্মুখে কেশবপুর-সাগরদাঁড়ি সড়কের হাসানপুর বাজারে ঘন্টাব্যাপী মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন হাসানপুর মুক্তিযোদ্ধ কারিগরি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সুপারিনটেন্ডেটেড সামসুন্নাহার, মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দীন, হাসানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শাহিদুজ্জামান শাহিন, প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎসাহী সদস্য এস এম বাবর আলী, সদস্য ওজিয়ার রহমান, আওয়ামী লীগনেতা মশিয়ার রহমান খান, আলতাফ হোসেন, তুহিন আলম, সমাজসেবক ফারুক খান, শিক্ষার্থী মইনুল, সিহাব, আলামিন, তুলি, সালমা, রাবেয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য উপজেলার ভান্ডারখোলা গ্রামের রেজওয়ারন সরদারে ছেলে হাসানপুর মুক্তিযোদ্ধ কারিগরি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্র বিল্লাল হোসেন (১৭) কে তার সহপাঠী রানা ২ জুলাই সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে ভান্ডরখোলা বাজারে ডেকে নিয়ে যায়।
পরের দিন সকালে ভান্ডারখোলা বাজার সংলগ্ন একটি পটল ক্ষেত থেকে পুলিশ বিল্লালের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে।
এব্যাপারে বিল্লালের পিতা রেজওয়ান হোসেন কেশবপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশ বিভিন্ন সময়ে রানা, ফয়সাল কবির, আবু তাহের, হাসানুর ও সিরাজুলকে আটক করে। আটক হাড়িয়াঘোপ গ্রামের ফয়সাল কবির ১১ জুলাই আদালতে সিকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ত্যাজিস্ট্রেট মৃত্যুঞ্জয় মিস্ত্রি তার এ জবানবন্দী রেকর্ড করেন। জবানবন্দীতে ফয়সার কবির বলেন, রানা ২ জুলাই সন্ধ্যায় রানা মোবাইল ফোনে ভান্ডরখোলা বাজারে বিল্লালকে ডেকে নিয়ে যায়।
সেখানে বিল্লালকে মিষ্টি খেতে দিয়ে তাকে অচেতন করা হয়। পরে সে, হাসানুর, সিরাজুল, আবু তাহের, রানা-সহ অপরিচিত এক ব্যাক্তি মিলে ধরে বিল্লালকে পশের ঐ ক্ষেতে নিয়ে গলাকেটে হত্যা করা হয়।
-এস আর সাঈদ, কেশবপুর, যশোর
(5)