খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মেয়র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের অসামান্য উন্নয়ন করেছেন। আজ খুলনার শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত অথবা স্বশিক্ষিত যুবক যুবতীরা যোগ্যতানুযায়ী কর্মসংস্থান পাচ্ছেন। যা আমাদের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতিকে অনেক গতিশীল করছে। তিনি নুতন প্রজন্মের উদ্দেশ্যে বলেন, খুলনাকে তিলোত্তমা নগরী ও অর্থনৈতিক জোন হিসেবে গড়তে যুবক-যুবতীদের লাখো কোটি হাত কাজে লাগাতে হবে। নতুন প্রজন্মের মেধা ও শ্রমকে কাজে লাগিয়ে খুলনাকে অর্থনৈতিক তিলোত্তমা নগরী করা হবে।
তিনি দলের নেতাকর্মী এবং নগরবাসির উদ্দেশ্যে বলেন, শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত অথবা স্বশিক্ষিত যুবক যুবতীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হলে নৌকার কোন বিকল্প নেই। নৌকা বিজয়ী হলে শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী হবে। আর শেখ হাসিনা শক্তিশালী হলে এদেশের যুবক-যুবতীদের কোটি কোটি হাত কর্মসংস্থানে ব্যস্ত থাকবে। দেশে থাকবে না কোন সন্ত্রাস, নৈরাজ্য আর হতাশা। তাই সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে নৌকার বিজয়কে নিশ্চিতের লক্ষ্যে সকলকে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদান করতে হবে।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি আয়োজিত মতবিনিময় এবং আহসান উল্লাহ কলেজ ও ২২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজি আমিনুল হক, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, হাফেজ মো. শামীম, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, এ্যাড. সাইফুল ইসলাম, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এ্যাড. তারিক মাহমুদ তারা, এ্যাড. এম এম সাজ্জাদ আলী, মঈনুল ইসলাম নাসির, আব্দুল হাই পলাশ, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, বাবুল সরদার বাদল, এ্যাড. মো. ফারুক হোসেন, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মো. শিহাব উদ্দিন, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মুন্সি সেলিম হোসেন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, শেখ এশারুল হক, মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার, আযম খান, অহিদুল ইসলাম পলাশ, মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, নূরীনা রহমান বিউটি, কাউন্সিলর প্রার্থী মো. রফিউদ্দিন আহমেদ, আওয়ামী লীগ নেতা ডা. সুলতান হোসেন, মো. সফিকুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, আবু নুরাইন খোন্দকার, এ্যাড. গোলাম রহমান বাবু, আব্দুর জব্বার, গাজী মোশাররফ হোসেন, এ্যাড. কে এম ইকবাল, মাহমুদ হাসান তাজু, এ্যাড. জহিরুল ইসলাম পলাশ, জি এম রেজাউল ইসলাম, হাফিজুর রহমান চৌধুরী, দিলীপ, জামান, মুক্তিযোদ্ধা হাসমত আলী, মুক্তিযোদ্ধা শহিদুজ্জামান মনু, কামরুল ইসলাম বাদশা, এমরানুল হক বাবু, মো. শমসের আলী, কাউন্সিলর প্রার্থী রুমা খাতুন, কাউন্সিলর রেক্সোনা কালাম লিলি, এ্যাড. আহসান হাবীব, আলীমুর রেজা লাবু, এ্যাড. এনামুল হক, শেখ হারুন মানু, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম তাপস, মো. শাকিল আহমেদ, মো. সাইফুল মোল্লা, মো. রিয়াজ হোসেন, মাহমুদুর রহমান রাজেস প্রমুখ।
এছাড়া তিনি খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতিতে হজ্ব প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ নেতা এজাজ পারভেজ বাপ্পির শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
(3)