তবে শ্রমিকরা ৭২০ ফুট গভীরে আটকে পড়ায় যেকোনো সময় আরেকটি ধস নামতে পারে বলে আশঙ্কায় রয়েছে উদ্ধার কর্মীরা। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর পিং-ই অঞ্চলের ওই জিমসাম খনিতে আকস্মিক ধস নামলে ভেতরে থাকা ২৯ শ্রমিকের মধ্যে ১১জন বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়। পরে উদ্ধারকারীরা ১ জনের লাশ ও ৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করে। কয়েকশ উদ্ধার কর্মী ইতিমধ্যে ড্রিল মেশিনে ৭টি গর্ত করে শ্রমিকদের খাবার, পানি, কাপড় ও বাতি সরবরাহ করছে।
আলোকসংবেদী ক্যামেরায় শ্রমিকদের অবস্থান শনাক্ত করে ইন্টার-কমে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে তারা। ওই খনি ধসের ঘটনায় তিন আঞ্চলিক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে খনি মালিক ধসের দুদিন পর আত্মহত্যা করেন।
(0)