সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, ৭০০ মটরভ্যান,নসিমন,করিমন,আলসসাধু, সহ একাধিক গাড়ি থেকে প্রতিনিয়ত ১০ টাকা ও মাসে ১০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছে। সাথে হরিনাকুন্ডু পৌরসভার ১০ টাকার চাঁদা আদায়ের রশিদ নামে ১০ টাকার রশিদ হাতে ধরিয়ে দেয়া হচ্ছে।
আরো জানা গেছে যে,হরিনাকুন্ডু থানার ওসি ও পৌরসভার দোহায় দিয়ে দীর্ঘ তিন বছর ধরে বিপুল অঙ্কের চাঁদা আদায় করে নিজেদের পকেট ভরছে বলে ৭০০ মটরভ্যান,নসিমন,করিমন,আলমসাধু, সহ একাধিক গাড়ির মালিকেরা সাংবাদিক কে জানিয়েছেন। হরিনাকুন্ডু থানার ওসি সাহেবের ও পৌরসভার দোহায় দিয়ে বিপুল অঙ্কের চাঁদা আদায় করলেও বাস্তবে ওসির নিকটে ও পৌরসভায় কোন প্রকার টাকা জমা হয়না বলে জানিয়েছেন একটি বিশ্বস্ত সুত্র।
জাতীয় রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ফেডারশনের ঝিনাইদহের সেক্রেটারি জামাল ও হরিনাকুন্ডুর সভাপতি সাহাবুদ্দিন ও সেক্রেটারি শরিফুল জানিয়েছেন, প্রায় ৭০০ রিক্সাভ্যান ও অন্যন্ন ছোট বাহন থেকে প্রায় ৩ বছর যাবৎ অবৈধ ভাবে জোর পুর্বক প্রায় অর্ধকোটি টাকা আদায় করছে আওয়ামিলীগের ক্যাডার নামধারি ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডুর ঝড়ু, মারুফ, চাঁন, জহুরুল ও নাজের।
দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে হরিনাকুন্ডুর ওসি ও হরিনাকুন্ডু পৌরসভার মেয়র কে বলেও কোন কাজ হয় না।
এদিকে অভিযোগ অস্বিকার করেন হরিনাকুন্ডু থানার ওসি ও হরিনাকুন্ডু পৌরসভার মেয়র ।
অপরদিকে প্রায় ৩ বছর যাবৎ অবৈধ ভাবে জোর পুর্বক প্রায় অর্ধকোটি টাকা আদায় করা আওয়ামীলীগের ক্যাডার নামধারি ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডুর ঝড়ু, মারুফ, চাঁন, জহুরুল ও নাজের গং এর নিকটে মুঠোফোনে আলাপকালে সকল অভিযোগ অস্বিকার করেন।
-জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহ
(1)