সোমবার সকালে ইসলামী ফাউন্ডেশন ডুমুরিয়া উপজেলা শাখা এইর্ রালীর আয়োজন করে। র্যালী ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহি অফিসার সিফাত মেহনাজ।
উপজেলা ক্যাম্পাসের শহীদ জোবায়েদ আলী মিলনায়তনের সামনে থেকে জঙ্গী ও সন্ত্রাস বিরোধী র্যালীটি শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জোবায়েদ আলী মিলনায়তনে আরোচনা সভায় মিলিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মেহনাজ এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উপজেলা বিএনপির সভাপতি খান আলী মুনসুর।
আরো বক্তব্য দেন ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপার ভাইজার আব্দুল গফফার, থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মোহাসিন হোসেন, ইউপি চেয়ারম্যান ডাঃ হিমাংশু বিশ্বাস, মোস্তফা কামাল খোকন, আওয়ামী লীগ নেতা শাহানেওয়াজ হোসেন জোয়দ্দার, উপজেলা পরিষদ মসজিদের পেশ ইমাম মাওঃ আতাউল্লাহ খান, ফাউন্ডেশনের মডেল কেয়ার সাইদুর রহমান, হাফিজুর রহমান, এসএস নাজমুল হুদা,শরিফুল ইসলাম, আঃ গফুর মোড়ল প্রমুখ।
যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ও রেজিষ্ট্রেশন বাতিলকৃত রাজনৈতিক দল জামায়াতের ডুমুরিয়া উপজেলা শাখার দায়িত্বশীল (সভাপতি) সালমা পারভীনকে সাথে নিয়ে র্যালী করায় মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। সালমা পারভীন ডুমুরিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষিকা তার স্বামীও জামায়াতের রুকন ও উপজেলা শাখার নেতা
এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি শাহনেওয়াজ হোসেন জোর্য়াদ্দার বলেন, আমি র্যালীতে ছিলাম না। তবে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলাম। জামায়াতের মহিলা নেত্রীকে র্যালীতে কেন অংশ নিতে দেয়া হল বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহি অফিসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও ইসলামী ফাউন্ডেশনের উপজেলা সভাপতি সিফাত মেহনাজ বলেন, সালমা পারভীন জামায়াতে নেতা বা রুকন কিনা তা আমার জানা নেই।
-আব্দুল লতিফ মোড়ল, ডুমুরিয়া, খুলনা
(203)