বুধবার ডুমুরিয়ায় পৃথক দুটি স্থানে ভ্র্যামমান আদালত অভিযান চালিয়ে বড় বাজারেরর ৪ জন চাউল ব্যবসায়ী ৪ হাজার টাকা ও পল্লী বিদুৎ অফিসে দালালীর সময় ২ দালালকে ১ হাজার ও এক নেশাখোরকে ১৫ দিনে বিনাশ্রম কারা দন্ড প্রদান করেছে।
জানা গেছে, উপজেলা সহকারী কমিশনাির ভূমি ও ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ রফিকুল হাসান সকলে উপজেলার বড় বাজারের চাউল ব্যবসায়ীদের দোকানে ভ্র্যাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন। সরকারী নির্শেনা উপেক্ষা করে পাটজাত বস্তা ব্যবহার না করে ব্যাতির বস্তায় চাউল বিক্রির কারনে ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম, মোঃ নুরুল ইসলাম, আইয়ুব হোসেন খান, হাবিবুর রহমান কে মোবাইল কোটে মাধ্যমে প্রত্যেকে নগদ ১ হাজার জরিমানা আদায় করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা পাট অধিদপ্তরের পরিদর্শক এএস আকতার হোসেন, পেশকার নিত্যানন্দ মন্ডল। অভিযানের খবর পেয়ে বাজারের দোকান পাট বন্ধ হয়ে যায়। অপর দিকে ডুমুরিয়ার পল্লী বিদুৎ অফিসে দালাল মুক্ত ও সচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে ডিজিএম শৈলেন্দ্রনাথ পালের নানামুখি উদ্যোগের অংশ হিসাবে গতকাল দুপুরে সহকারী কমিশনার ভ’মি রফিকুল হাসান ভ্র্যামমান আদালত পরিচালনা করে অফিসে দালালী ও অসাধু উপায়ে অর্থ উপাজনের অপরাধে উপজেলা সদরের গ্রামের মৃত মোকলেছ সরদারের ছেলে আবুল হোসেন সরদার (৫৫) ও একই এলাকার লিয়াকত সরদারের ছেলে মহিউদ্দিন সরদারকে (২২) পাঁচশত টাকা জরিমানা আদায় করে ছেড়ে দেওয়া হয়। একই সময় আদালত চেচুড়ি এলাকার ওদুদ বিশ্বাসের ছেলে আলামিন বিশ্বাসকে (২২)এর কাছে গাঁজা পাওয়ায় অপরাধে ১৫ দিন বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। ভ্র্যামমান আদালতের খবর পেয়ে অফিসের সামনে বিভিন্ন এলাকার চিহ্নিত দালালরা সটকে পড়ে। পল্লী বিদুৎ অফিস দালাল মুক্ত করার ডিজিএম এর উদ্যেগ সাধুবাদ জানিয়ে এলাকাবাসী।
//আঃ লতিফ মোড়ল, ডুমুরিয়া, খুলনা
(0)