আমাদের খুলনা ট্যুর ২য় দিন
এবারে ৪ দিনের খুলনা ট্যুরের প্রোগ্রাম পুরোটাই ছেড়ে দিয়েছিলাম আমার মামাতো বোনের হাসবেন্ড কাজলের উপর।
কাজলকে নিয়ে লিখতে গেলে আমি হয়তো লেখার ভাষা খুঁজে পাবো না। ভাষার কাছেও যে কোন কোন ক্ষেত্রে আমরা খুব অসহায় এখন বুঝতে পারছি।
ওর সুন্দর মনের পরিচয় তুলে ধরা আমার এই ছোট্ট লেখায় অসম্ভব। তারপরেও শুধু এতটুকু বলবো অসাধারণ একটি ছেলে থাকে খুলনায়। সাংবাদিকতা করে।
আসাফুর রহমান কাজল,
বার্তা সম্পাদক- দলিতভয়েস ২৪ডট কম,
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার- দৈনিক প্রবাহ,
খুলনা প্রতিনিধি- দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ
এবং কোম্পানি কনসালটেন্ট
এতো সুন্দর ভাবে আমাদের ট্যুরের প্রোগ্রাম সাজিয়েছে- সকাল থেকে রাত পর্যন্ত, কোথায় ঘুরবো, কোথায় খাবো, কবে কোথায় যাবো, সব কিছুই নিখুঁত পরিকল্পনা নিয়ে করেছে।
প্রথমে যে অসাধারণ যে কাজটি করেছে সেটা হলো আমাদের ৪ রাত থাকার ব্যবস্থা খুলনা প্রেসক্লাবের, গেস্ট হাউসে, চমৎকার লোকেশন, সুন্দর পরিবেশ ১০০% সিকিউরিটি।
আজ আমাদের দ্বিতীয় দিনের ঘুরাঘুরি
সকাল ৮ টায় কাজল। ( নোয়া গাড়ি) পাঠিয়েছে( ড্রাইভার কিশোর ) চমৎকার ছেলে, ভাটপাড়া- খেয়া ঘাট থেকে আমাদের তুলবে, আমরা রওনা হলাম যশোর মনিরামপুরে কেশবপুর।
উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক ড্রাম দিয়ে তৈরি বিশাল এক ব্রীজ দেখতে।
সত্যিই অসাধারণ একটি কাজ
দুই পারের মানুষ এক হলে অসম্ভবকে সম্ভব করা যায় এটাই তার জলন্ত প্রমাণ।
ব্রীজ দেখা শেষ করে- এবার যশোর শহরে কিছু সময় কাটানো,
মাঝে আমার নিজের কিছু কাজ সেরে নিলাম যশোরে।
যশোর থেকে দুপুর ২ টায় রওনা দিলাম
দেখবো বাংলাদেশের সবথেকে বড় বড় ফুল বাগান গুলো।
ফুলের বাগান ঘুরা শেষ করে রওনা দিলাম বেনাপোল।
সেখানে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল আরেক চমক কাজলের বন্ধু রুহুল সাহেব ভদ্রলোক কাস্টম অফিসার।
আগামী কালকে রুহুল সাহেবকে নিয়ে লিখবো
আজ দেখলাম
১/ কেশবপুর ভবদাহ ড্রাম ব্রীজ
২/ যশোর হস্ত শিল্প
৩/গতখালি ঝিকরগাছা ফুলের বাগান
৪/বেনাপোল সীমান্ত
চলবে,,,,,,,
(20)
