নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চট্টগ্রামে সাগরে মাছ ধরছেন অনেক জেলে।
ফেরার পথে ধরা পড়ছেন কেউ কেউ; হচ্ছে সাজাও। গেল কয়েকদিনে এমন দুই শতাধিক জেলেকে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। তবে, প্রশ্ন উঠেছে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে জেলেদের সচেতন করা নিয়ে। অভিযোগ, ঠিক মতো সচেতন করা যায়নি বলে জেলেরা সাগরে যাচ্ছেন।
ফিসারিঘাট চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় মৎস অবতরনকেন্দ্র। প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধ, তাই এখানে অলস সময় কাটছে জেলেদের।
মাছ ধরার ওপরই জীবন চলে তাদের। তাই, কর্মহীন জেলেদের সরকারি সহায়তা দেয়ার কথা থাকলেও তা পাননি বলে অভিযোগ অনেকের।
নিষেধাজ্ঞার মধ্যে মাছ ধরতে গিয়ে আটক হয়ে, ১৫ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত কারাদান্ডের শাস্তি পেয়েছেন দুই শতাধিক জেলে। যা কয়েকবছরের মধ্যে রেকর্ড।
প্রশ্ন উঠেছে, নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে জেলেদের সচেতন করা নিয়েও। কারণ, ঠিকমতো প্রচারণা চললে প্রজনন মৌসুমে বিপুল সংখ্যক জেলের সাগরে যাওয়ার কথা নয়। তাছাড়া, এবার জেলেরা শাস্তি পেলেও বোট মালিকরা রেহাই পাচ্ছে বলে অভিযোগ।
এদিকে, নদী থেকে জেলেদের সাগরে যাওয়া ঠেকাতে পতেঙ্গায় চেক পোস্ট বসিয়ে নজরদারী চালাচ্ছে সামুদ্রিক মৎস্য দফতর।
(0)
