রূপসা প্রতিনিধি : খুলনা জেলার রূপসা থানার নৈহাটি ইউনিয়নে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক লোকের বসবাস।
প্রত্যেকটা ইউনিয়নের মত এখানে ও একটি মাত্র ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং সেখানে পরিবার কল্যান পরিদর্শিকা হিসাবে কর্মরত আছেন হাফিজা খাতুন তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর এলাকাবাসীর।
শ্রীরামপুর গ্রামের বাসিন্দা একজন ভুক্তভোগী শিমুল শেখ পিতা আসলাম শেখ জানান, চার পাঁচ দিন আগে তিনি এবং তার স্ত্রী নৈহাটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসেন স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠলে কিন্তু তখন সেবিকা পায়ের উপর পা তুলে চেয়ারে বসে বলে আমি এখন দেখতে পারব না।অর্থাৎ তাকে সরাসরি তাছিল্য করে।
পরে ভূক্তভোগী স্ত্রীকে খুলনা মেডিকেলে নিয়ে যায়,সেখানে তার একটি ছেলে সন্তান হয়ে মারাযায়।এছাড়া আরও অনেক রোগীর সাথে কথা বললে তারা জানান সেবিকা টাকা না হলে কোন গর্ভবতী কার্ড করেন না টাকা দিলে পাঁচ মাস না হলেও গর্ভবতী কার্ড করে দেয় । গর্ভবতী মহিলাদের প্রসব বেদনা নিয়ে আসলে টাকার চুক্তিতে না মিললে ডেলিভারী সেবা দেওয়া হয় না এবং কোন ঔষধ দেওয়া হয় না। তার বিরুদ্ধে সরকারি ঔষধ বিক্রির ও অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকা বাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিতরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উর্ধতন কর্তপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
(36)