ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করে এবং এ সময় পুলিশের চার সদস্য আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। আহতরা হলেন সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেজবাহুল, এএসআই আব্দুল হক, কনস্টেবল শাহীন ও আশরাফুল। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ওসি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি শার্টারগান, দুই রাউন্ড গুলি ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। রমজানের সহযোগীদের হটাতে শর্টগানের ১১ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করা হয়। তার নেতৃত্বে ২০১৩ সালে রাজনগরে র্যাব সদস্যদের মারধর করে অস্ত্র কেড়ে নেওয়া ও পুলিশের ওপর হামলা করা হয়। এবং তার নামে ২০১৩ সালে নাশকতার ঘটনার সাতটি মামলা রয়েছে।
নাশকতা প্রতিরোধের অভিযানের অংশ হিসেবে তাকে আটকের পর তার সহযোগীদের সম্পর্কে তথ্য ও অস্ত্রের সন্ধান দেয় রমজান। পুলিশ রমজানকে জামায়াতের ক্যাডার বললেও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে তিনি জামায়াতের রোকন ছিলেন। লাশ রাতেই মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে আনা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় সদর থানায় হত্যা মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান ওসি।
(0)