শ্রম ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন পরিবীক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাদেরকে উপরি দিলেই নিয়ম ভঙ্গের বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া যায়। পণ্যের মান, পরিমাণ ও কমপ্ল্যায়েন্সর ঘাটতি ধামাচাপা দেয়া হয় ঘুষের মাধ্যমে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর এক গবেষণায় এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
তৈরি পোশাক খাতে সাপ্লাই চেইনে অনিয়ম ও দুর্নীতি মোকাবেলায় অংশী জনের করণীয় শীর্ষক এই গবেষণা প্রতিবেদনটি বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এই গবেষণা প্রতিবেদনের নানা দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এসব দুর্নীতির পেছনে বিদেশীরা জড়িত।
গবেষণায় দেখা যায়, সাপ্লাই চেইন-এর কার্যাদেশ, উৎপাদন ও সরবরাহ এ তিনটি পর্যায়েই দুর্নীতি বিদ্যমান। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারখানার মালিক, কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষককে ঘুষের বিনিময়ে কারখানার কমপ্লায়েন্স সম্পর্কে ইতিবাচক প্রতিবেদন প্রদানের জন্য প্রভাবিত করেন। ঘুষের ন্যূনতম মজুরি, কর্মঘণ্টা এবং শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন ও তথ্য বিকৃত করার বিষয় এড়িয়ে যান।
টিআইবির তরফে ১৩ দফা করণীয় ও ১৪ দফা কাঠামোগত সুপারিশ করা হয়।
(1)