এজন্য সরকারের নির্ধারিত দাম আর সিন্ডিকেটকেই দুষছেন তারা। এছাড়া, চামড়া পাচারের আশঙ্কাও করছেন কেউ কেউ। তবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছেন, পাচার রোধে নেয়া হয়েছে ব্যবস্থা।
ময়মনসিংহের সবচেয়ে বড় চামড়ার হাট শম্ভুগঞ্জ। প্রতি শনি ও মঙ্গলবার এই হাট ক্রেতা-বিক্রেতার হাকডাকে মুখর থাকে।
কিন্তু ঈদের পর এই ভরা মৌসুমেও হাটের চিত্র ভিন্ন। বিক্রেতারা থাকলেও দেখা নেই ক্রেতার। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকারের বেঁধে দেয়া দাম আর সিন্ডিকেটের কারনেই বিপাকে পড়েছেন তারা।
অন্যদিকে ট্যানারি মালিকরা বলছেন, গত বছরের ৪০ ভাগ চামড়া এখনো মজুদ থাকায়, নতুন করে কিনতে পারছেন না।
এমনকি খুলনা বিভাগের সবচেয়ে বড় চামড়ার বাজার রাজারহাটেরও একই চিত্র। প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকার জন্য চড়া দামে চামড়া কিনেছেন, জেলার ক্ষুদ্র ও মৌসুমি ব্যবসায়িরা। কিন্তু এখন সেই দামেও বিক্রি করতে পারছেন না।
তবে চামড়া পাচার ঠেকাতে নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান, বিজিবির কর্মকর্তা।
সম্ভাবনাময় এ ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে চামড়ার দাম পুনর্নির্ধারণের পাশাপাশি বাজার মনিটরিংয়ের দাবি সংশ্লিষ্টদের।
(3)