এছাড়া দালালদের উৎপাতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। স্বজনদের অবহেলা আর উদাসীনতায় বাড়ি ফিরতে পারছেন না অন্তত ২৩ জন রোগী।
মানসিক রোগীদের চিকিৎসা আর পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৫৭ সালে পাবনা শহরের শীতলাই হাউজে অস্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয় এই হাসপাতাল। এর বছর দুয়েক পর শহরের হেমায়েতপুরে গড়ে তোলা হয় পাবনা মানসিক হাসপাতাল। প্রাথমিক অবস্থায় হাসপাতালের শয্যা ছিলো ৬০টি। এখন এখানে শয্যা সংখ্যা ৫০০। যদিও সেই তুলনায় বাড়েনি চিকিৎসক আর কর্মকর্তা-কর্মচারির সংখ্যা।
হাসপাতালের ৫২২টি পদের মধ্যে দেড়শো পদ এখনও শূন্য। তবে লোকবল সংকটের পরও যাতে কেউ আউটডোরে চিকিৎসা নিতে গিয়ে হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়ে কঠোর নজরদারির কথা জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, স্বজনদের কাছে ফিরতে অপেক্ষার প্রহর গুণছেন ২৩ জন রোগী।
কিন্ত স্বজনদের অবহেলা আর উদাসীনতায়, এখনও হাসপাতালের চারদেয়ালে বন্দি তাদের জীবন। প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগের মাধ্যমে দেশের একমাত্র মানসিক রোগের বিশেষায়িত এই হাসপাতালের চিকিৎসা সেবায় গতি ফেরানোর দাবি সবার।-CHANNEL24BD
(0)